সম্প্রতি প্রকাশিত
তোমার রবের পক্ষ থেকে পুরস্কার, এক যথার্থ উপহার —আন-নাবা আকাশকে খুলে দেওয়া হবে — আন-নাবা ১৭-৩০ আমি কি আকাশ থেকে অঢেল পানি বর্ষণ করিনি — আন-নাবা ১৪-১৬
আল-ফাতিহাহ
আল-ইখলাস
আল-বাক্বারাহ
- কু’রআন পড়ে কোনো লাভ হবে না, যদি… – বাকারাহ ১-২
- যারা মানুষের চিন্তার ক্ষমতার বাইরে এমন সব ব্যাপারে বিশ্বাস করে – বাকারাহ ৩
- ওরাই শেষ পর্যন্ত সফল হবে – বাকারাহ ৪-৫
- ওদের বলে লাভ নেই, ওরা বদলাবে না – বাকারাহ ৬-৭
- তাদের অন্তরে আছে এক অসুখ… – বাকারাহ ৮-১০
- আমরা কি বোকাদের মতো বিশ্বাস করবো? বাকারাহ ১১-১৬
- কিছু লোক আলো জ্বালাচ্ছে, কিন্তু চারিদিকে অন্ধকার নেমে আসছে – বাকারাহ ১৭-২১
- যদি পারো তো এর মতো একটা সূরা বানাও – বাকারাহ ২১-২৪
- আরে! এরকম তো আমরা আগেও পেয়েছিলাম! — বাকারাহ ২৫
- এই উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ কি বোঝাতে চান? – বাকারাহ ২৬-২৭
- একসময় তোমরা ছিলে নিষ্প্রাণ, তারপর তিনি তোমাদের প্রাণ দিয়েছিলেন — বাকারাহ ২৮
- পৃথিবীতে সবকিছু আমাদের জন্য বানানো হয়েছে — বাকারাহ ২৯
- আমি পৃথিবীতে একজন প্রতিনিধি নিযুক্ত করতে যাচ্ছি — বাকারাহ ৩০-৩৩
- সে অস্বীকার করেছিল, অহংকার করেছিল — বাকারাহ ৩৪
- এই গাছের ধারে কাছেও যাবে না — বাকারাহ ৩৫-৩৯
- মনে পড়ে আমার অনুগ্রহের কথা? —বাকারাহ ৪০
- আমার বাণীকে সামান্য কিছুর জন্য বেচে দিবে না —বাকারাহ ৪১, ৪২, ২১৯
- কীভাবে তোমরা অন্যদেরকে ভালো কাজ করতে বলো, যখন তোমরা নিজেরাই সেটা করো না? — বাকারাহ ৪৩-৪৪
- একদিন তাদের প্রভুর সাথে দেখা হবেই — বাকারাহ ৪৫-৪৬
- সেদিন কেউ কারও জন্য এগিয়ে আসবে না—বাকারাহ ৪৭-৪৮
- এটা ছিল এক ভীষণ কঠিন পরীক্ষা—বাকারাহ ৪৯
- যখন আমি তোমাদের জন্য সমুদ্রকে দুই ভাগ করেছিলাম—বাকারাহ ৫০-৫২
- তিনি বারবার ক্ষমা করেন – বাকারাহ ৫৩-৫৪
- বিশ্বাস করব না, যতক্ষণ না আল্লাহকে নিজের চোখে দেখছি—বাকারাহ ৫৫
- যাতে করে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পারো – বাকারাহ ৫৬
- তোমাদেরকে ভালো এবং পবিত্র যা কিছু খেতে দিয়েছি, সেটা খাও — বাকারাহ ৫৭
- তোমরা মন ভরে খাও – বাকারাহ ৫৮
- কারণ তারা বার বার আমার অবাধ্যতা করছিল – আল-বাক্বারাহ ৫৯
- বারোটি ঝর্ণা বের হয়ে আসলো – আল-বাক্বারাহ ৬০
- একই খাবার আর খাবো না — আল-বাক্বারাহ ৬১ পর্ব ১
- চলে যাও এখান থেকে — আল বাক্বারাহ ৬১ পর্ব ২
- তাদের পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে রয়েছে — আল-বাক্বারাহ ৬২
- তূর পর্বতকে তোমাদের মাথার উপর তুলে ধরেছিলাম — আল-বাক্বারাহ ৬৩
- এত কিছুর পরও তোমরা ফিরে গেলে — আল-বাক্বারাহ ৬৪-৬৬
- তুমি কি আমাদের সাথে ফাজলেমি করছ? — আল-বাক্বারাহ ৬৭
- তোমাদেরকে যা বলা হয়েছে সেটা করো — আল-বাক্বারাহ ৬৮-৭১
- এত কিছুর পরেও তোমাদের অন্তর পাথরের মতো কঠিন হয়ে গেছে — আল-বাক্বারাহ ৭২-৭৪
- তারা আল্লাহর বাণী শুনত, তারপর তা পরিবর্তন করে দিত — আল-বাক্বারাহ ৭৫-৭৬
- তোমরা কি বুদ্ধি ব্যবহার করো না? — আল-বাক্বারাহ ৭৬-৭৯
- আমরা জাহান্নামে কয়েকটা দিন মাত্র থাকব — আল-বাক্বারাহ ৮০-৮২
- তোমরা কথা দিয়ে কথা রাখোনি — আল-বাক্বারাহ ৮৩ – পর্ব ১
- তোমরা কথা দিয়ে কথা রাখোনি — আল-বাক্বারাহ ৮৩ — পর্ব ২
- তোমরা কী করে যাচ্ছ, সেটা আল্লাহর অজানা নয় — আল-বাক্বারাহ ৮৪-৮৬
- তখনি কেন তোমরা অহংকারী হয়ে যাও — আল-বাক্বারাহ ৮৭
- ওদের বিশ্বাস একেবারেই নগণ্য পর্যায়ের — আল-বাক্বারাহ ৮৮-৯১
- আমরা শুনলাম এবং আমরা অস্বীকার করলাম — আল-বাক্বারাহ ৯২-৯৩
- দেখবে, এরা তাদের জীবনটাকে অন্য সবার থেকে বেশি কামড়ে ধরে থাকতে চায় — আল-বাক্বারাহ ৯৪-৯৬
- কেউ যদি জিবরাইলের শত্রু হয় — আল-বাক্বারাহ ৯৭-৯৮
- একমাত্র চরম অবাধ্যরাই এটা অস্বীকার করবে — আল-বাক্বারাহ ৯৯
- আসলে তাদের বেশিরভাগেরই কোনো ঈমান নেই — আল-বাক্বারাহ ১০০-১০১
- ওরা মানুষকে জাদু শিখিয়েছিল — আল-বাক্বারাহ ১০২-১০৩
- তার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো — আল-বাক্বারাহ ১০৪
- ওরা চায় না তোমাদের ভালো কিছু হোক — আল-বাক্বারাহ ১০৫
- তুমি কি জানো না যে, আল্লাহর সব কিছুর উপরে ক্ষমতা রয়েছে — আল-বাক্বারাহ ১০৬
- তুমি কি জানো না: সবগুলো আকাশ এবং পৃথিবীর অধিপতি একমাত্র আল্লাহ? — আল-বাক্বারাহ ১০৭
- তোমরাও কি সেভাবেই তোমাদের নবীকে প্রশ্ন করতে চাও? — আল-বাক্বারাহ ১০৮
- সে সঠিক পথ থেকে একেবারেই হারিয়ে গেছে — আল-বাক্বারাহ ১০৮ পর্ব ২
- ওদেরকে কোনো দাবি না রেখে ক্ষমা করো — আল-বাক্বারাহ ১০৯-১১০
- প্রমাণ দেখাও, যদি সত্যি বলে থাকো — আল-বাক্বারাহ ১১১-১১২
- আল্লাহই কিয়ামতের দিন তাদের মধ্যে এই মতবিরোধের বিচার করবেন — আল-বাক্বারাহ ১১৩
- এই সব লোকেরা যেন প্রার্থনার জায়গাগুলোতে প্রবেশ না করে — আল-বাক্বারাহ ১১৪
- তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহকে পাবে — আল-বাক্বারাহ ১১৫
- সবকিছুই তাঁর একান্ত অনুগত — আল-বাক্বারাহ ১১৬
- তিনি সেটাকে বলেন ‘হও’, আর তা হয়ে যায় — আল-বাক্বারাহ ১১৭
- কেন আল্লাহ আমাদের সাথে কথা বলেন না? — আল-বাক্বারাহ ১১৮
- আমি অবশ্যই তোমাকে সত্য দিয়ে পাঠিয়েছি — আল-বাক্বারাহ ১১৯
- আল্লাহর কাছ থেকে তোমাকে রক্ষা করার জন্য তুমি কাউকে পেতে না — আল-বাক্বারাহ ১২০
- যারা তা যেভাবে অনুসরণ করার কথা, ঠিক সেভাবে অনুসরণ করে — আল-বাক্বারাহ ১২১
- তোমাদের উপরে আমি যে অনুগ্রহ করেছি, তা মনে করো — আল-বাক্বারাহ ১২২
- সেদিন কেউ কারও সাহায্য পাবে না — আল-বাক্বারাহ ১২৩
- আমার প্রতিশ্রুতি অন্যায়কারীদের কাছে পৌঁছাবে না — আল-বাক্বারাহ ১২৪-১২৫
- সে এক জঘন্য যাওয়ার জায়গা — আল-বাক্বারাহ ১২৬-১২৭
- নিঃসন্দেহে আপনি বার বার ক্ষমা করেন — আল-বাক্বারাহ ১২৮
- যে ওদেরকে আপানার আয়াত শোনাবে — আল-বাক্বারাহ ১২৯-১৩০
- আমি সমর্পণ করলাম সকল সৃষ্টির প্রভুর প্রতি — আল-বাক্বারাহ ১৩১
- খবরদার, মুসলিম না থাকা অবস্থায় যেন মারা যেও না — আল-বাক্বারাহ ১৩২-১৩৩
- তোমাদেরকে ওদের কাজের জন্য জিজ্ঞেস করা হবে না — আল-বাক্বারাহ ১৩৪
- তিনি বিশুদ্ধ বিশ্বাসের অধিকারী ছিলেন — আল-বাক্বারাহ ১৩৫-১৩৭
- আল্লাহর চেয়ে সুন্দর রঙ আর কে দিতে পারে? — আল-বাক্বারাহ ১৩৮
- আমাদের সাথে আল্লাহকে নিয়ে তর্ক করছ কেন? — আল-বাক্বারাহ ১৩৯
- তোমরা কী করো, সে ব্যাপারে আল্লাহ বেখেয়াল নন — আল-বাক্বারাহ ১৪০
- কী ওদের কিবলা পালটিয়ে দিলো? — আল-বাক্বারাহ ১৪২-১৪৪
- ওরা তাকে খুব ভালো করে চেনে — আল-বাক্বারাহ ১৪৫-১৪৭
- ভালো কাজে এগিয়ে থাকার জন্য একে অন্যের সাথে প্রতিযোগিতা করো — আল-বাক্বারাহ ১৪৮
- ওদেরকে ভয় করো না, আমাকে ভয় করো — আল-বাক্বারাহ ১৪৯-১৫০
- আর শেখায় যা তোমরা কখনো জানতে না — আল-বাক্বারাহ ১৫১
- আমাকে মনে করো, আমিও তোমাদেরকে মনে করবো — আল-বাক্বারাহ ১৫২
- যারা ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, আল্লাহ অবশ্যই তাদের সাথে আছেন —আল-বাক্বারাহ ১৫৩
- না! তারা জীবিত, বরং তোমরাই তা উপলব্ধি কর না — আল-বাক্বারাহ ১৫৪
- আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই — আল-বাক্বারাহ ১৫৫
- এরাই হচ্ছে তারা, যাদের জন্য বিশেষভাবে তাদের প্রভুর পক্ষ থেকে অভিবাদন এবং অনুগ্রহ — আল-বাক্বারাহ ১৫৬-১৫৭
- যে নিজে থেকে ভালো কাজ করে, আল্লাহ অবশ্যই তার মূল্যায়ন করেন — আল-বাক্বারাহ ১৫৮
- যারা আমার পাঠানো পরিষ্কার প্রমাণ এবং পথনির্দেশ গোপন করে — আল-বাক্বারাহ ১৫৯-১৬২
- তিনি ছাড়া উপাসনার যোগ্য আর কিছু নেই — আল-বাক্বারাহ ১৬৩
- এসবের মধ্যে বিবেক-বুদ্ধির মানুষদের জন্য অবশ্যই বিরাট নিদর্শন রয়েছে — আল-বাক্বারাহ ১৬৪ পর্ব ১
- এসবের মধ্যে বিবেক-বুদ্ধির মানুষদের জন্য অবশ্যই বিরাট নিদর্শন রয়েছে — আল-বাক্বারাহ ১৬৪ — ২য় পর্ব
- এরপরেও কিছু লোক আছে যারা অন্যদেরকে আল্লাহর সমান গুরুত্ব দেয়— আল-বাক্বারাহ ১৬৫-১৬৭
- হে মানুষ, পৃথিবীতে যা কিছু হালাল এবং ভালো, পবিত্র আছে, তা খাও — আল-বাক্বারাহ ১৬৮
- সে শুধুই তোমাদেরকে জঘন্য এবং অনৈতিক কাজ করতে বলে — আল-বাক্বারাহ ১৬৯
- সে শুধুই তোমাদেরকে জঘন্য এবং অনৈতিক কাজ করতে বলে — আল-বাক্বারাহ ১৬৯ পর্ব ২
- না, না, আমাদের বাপ-দাদাদের যা করতে দেখেছি, আমরাও তা-ই করবো — আল-বাক্বারাহ ১৭০-১৭১
- আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হও, যদি তোমরা শুধু তাঁরই ইবাদত করো —আল-বাক্বারাহ ১৭২
- শুধুমাত্র এগুলোই তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন — আল-বাক্বারাহ ১৭৩
- কিয়ামতের দিন আল্লাহ ওদের সাথে কথা বলবেন না — আল-বাক্বারাহ ১৭৪-১৭৬
- এরাই সত্যিকারের তাকওয়া অর্জন করতে পেরেছে —আল-বাক্বারাহ ১৭৭
- মুমিনরা, তোমাদেরকে আদেশ করা হয়েছে অন্যায়ভাবে হত্যার বিরুদ্ধে অনুরূপ প্রতিশোধ নিতে —আল-বাক্বারাহ ১৭৮-১৭৯
- বাবা-মা এবং নিকটজনদের জন্য ন্যায়সঙ্গতভাবে উইল-ওসীয়ত করে যাবে — আল-বাক্বারাহ ১৮০-১৮২
- যাতে করে তোমরা আল্লাহর প্রতি সচেতন হও —আল-বাক্বারাহ ১৮৩-১৮৫,১৮৭
- আমাকে যে ডাকে, আমি তার ডাকেই সাড়া দেই, যখনি সে ডাকে — আল-বাক্বারাহ ১৮৬
- জেনে শুনে মানুষের সম্পদ অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ করতে কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দিবে না —আল-বাক্বারাহ ১৮৮
- ওরা তোমাকে নতুন চাঁদের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে — আল-বাক্বারাহ ১৮৯
- তাদেরকে যেখানে পাও সেখানেই হত্যা করো — আল-বাক্বারাহ ১৯০-১৯৪
- নিজেরাই নিজেদেরকে ধ্বংসের পথে ছুঁড়ে দেবে না — আল-বাক্বারাহ ১৯৫
- বুদ্ধিমানেরা: আমার প্রতি সাবধান! — আল-বাক্বারাহ ১৯৬-১৯৯
- অনেকে আছে যারা শুধুই চায়, “ও রব্ব, আমাদেরকে দুনিয়াতে দিন” — আল-বাক্বারাহ ২০০-২০২
- মানুষের মাঝে এমন লোক আছে, জীবন সম্পর্কে যার দৃষ্টিভঙ্গি শুনলে তুমি মুগ্ধ হবে — আল-বাক্বারাহ ২০৪-২০৬
- এমন মানুষও আছে, যে আল্লাহকে ﷻ অনেক খুশি করার চেষ্টায় নিজেকে পুরোপুরি নিবেদিত করে দেবে — আল-বাক্বারাহ ২০৭-২০৯
- ততক্ষণে সব শেষ হয়ে যাবে — আল-বাক্বারাহ ২১০-২১১
- যারা জেনেশুনে সত্য অস্বীকার করে, তাদের জন্যই এই দুনিয়াটাকে বিশেষভাবে আকর্ষণীয় করে সাজানো হয়েছে — আল-বাক্বারাহ ২১২
- পুরো মানবজাতি একসময় এক ধর্ম অনুসরণ করতো — আল-বাক্বারাহ ২১৩
- তোমরা কি ধরে নিয়েছ যে, কষ্ট না করে এমনিতেই তোমরা জান্নাতে চলে যাবে? — আল-বাক্বারাহ ২১৪
- তোমরা ভালো যা কিছুই করো না কেন, আল্লাহ সে ব্যাপারে অবশ্যই জানেন —আল-বাক্বারাহ ২১৫
- হতে পারে তোমরা এমন কিছু পছন্দ করো, যা আসলে তোমাদের জন্য খারাপ — আল-বাক্বারাহ ২১৬
- যারা অন্যায় থেকে বাঁচতে ভিটেমাটি ত্যাগ করেছে —আল-বাক্বারাহ ২১৮
- ওরা তোমাকে মদ এবং জুয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে — আল-বাক্বারাহ ২১৯
- যদি আল্লাহ ইচ্ছা করতেন, তাহলে তোমাদের অবস্থা কঠিন করে দিতে পারতেন — আল-বাক্বারাহ ২২০
- ওরা তোমাদেরকে আগুনের দিকে ডাকে — আল-বাক্বারাহ ২২১
- ওরা তোমাকে মাসিকের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে — আল-বাক্বারাহ ২২২
- তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র — আল-বাক্বারাহ ২২৩
- তোমাদের অর্থহীন শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে ধরবেন না — আল-বাক্বারাহ ২২৪-২২৫
- যদি তালাক দিবে বলেই অটল থাকে, তাহলে সাবধান! আল্লাহ সব শোনেন, সব দেখেন — আল-বাক্বারাহ ২২৬-২৩২
- মায়েরা তাদের বাচ্চাদের পুরো দুই বছর পর্যন্ত বুকের দুধ পান করাবে — আল-বাক্বারাহ ২৩৩
- তোমরা যদি সেই নারীদের বিয়ের ইঙ্গিত দাও — আল-বাক্বারাহ ২৩৪-২৪২
- নামাজগুলোর সাবধানে যত্ন নাও — আল-বাক্বারাহ ২৩৮
- তুমি কি তাদেরকে দেখনি যারা মৃত্যুর ভয়ে হাজারে হাজারে বাড়ি ছেড়ে বেড়িয়ে গিয়েছিলো? — আল-বাক্বারাহ ২৪৩
- তিনি তাকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেবেন —আল-বাক্বারাহ ২৪৫
- কত বার এমন হয়েছে যে, ছোট একটা দল বড় বাহিনীকে পরাজিত করতে পেরেছে আল্লাহর অনুমতিতে —আল-বাক্বারাহ ২৪৬-২৫২
- কিন্তু তাদের মধ্যে মতপার্থক্য তৈরি হলো, কেউ বিশ্বাস করলো, কেউ অবিশ্বাস করলো — আল-বাক্বারাহ ২৫৩
- সেই দিন চলে আসার আগেই আমি তোমাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে দান করো — আল-বাক্বারাহ ২৫৪
- তিনি অনন্ত বিদ্যমান, সব কিছুর ধারক — আয়াতুল কুরসি, আল-বাক্বারাহ ২৫৫
- ধর্ম মানতে কোনো ধরনের জোর জবরদস্তি নেই — আল-বাক্বারাহ ২৫৬
- আল্লাহ সূর্যকে পূর্ব দিকে উদয় করেন, তুমি তাহলে সেটাকে পশ্চিম দিকে উদয় করাও দেখি? — আল-বাক্বারাহ ২৫৮
- কীভাবে আল্লাহ একে আবার জীবিত করবেন, যেখানে কিনা তা মৃত? — আল-বাক্বারাহ ২৫৯-২৬০
- দান করে তারপর কষ্ট দেওয়ার থেকে সুন্দর কথা বলা এবং ক্ষমা করা উত্তম —আল-বাক্বারাহ ২৬১-২৬৩
- দানের কথা মনে করিয়ে খোটা দিয়ে এবং কষ্ট দিয়ে তোমাদের দানকে বরবাদ করে দিয়ো না —আল-বাক্বারাহ ২৬৪-২৬৬
- খারাপ জিনিসগুলো দেওয়ার নিয়ত করবে না, যেগুলো যদি কেউ তোমাদেরকে দিত, তাহলে তোমরা ঘৃণায় চোখ বুজে তা নিতে — আল-বাক্বারাহ ২৬৭
- শয়তান তোমাদেরকে অভাবের ভয় দেখায় — আল-বাক্বারাহ ২৬৮
- যাকে প্রজ্ঞা দান করা হয়েছে, সে বিরাট কল্যাণ পেয়ে গেছে —আল-বাক্বারাহ ২৬৯
- তোমরা যা কিছুই খরচ করো, বা যেটাই মানত করো, আল্লাহ অবশ্যই তা জানেন — আল-বাক্বারাহ ২৭০
- তোমরা যদি তোমাদের দানের কথা প্রকাশ করে দাও, তাহলে তাতেও কল্যাণ আছে — আল-বাক্বারাহ ২৭১-২৭২
- তারা মানুষের কাছে হাত পাতেন না — আল-বাক্বারাহ ২৭৩
- যারা তাদের সম্পদ দিন-রাত প্রকাশ্যে, গোপনে আল্লাহর পথে খরচ করে — আল-বাক্বারাহ ২৭৪
- এরা বলত, ‘ব্যবসার লাভ নেওয়া আর সুদ নেওয়া তো একই কথা।’ — আল-বাক্বারাহ ২৭৫
- যখন কাউকে নির্দিষ্ট মেয়াদ শর্তে ঋণ দেবে, তখন তা লিখে রাখবে — আল-বাক্বারাহ ২৮২-২৮৩
- তোমাদের মনে যা কিছু আছে, তা প্রকাশ করো বা গোপন রাখো — আল-বাক্বারাহ ২৮৪
- আপনার কাছেই যে আমরা ফিরে যাব —আল-বাক্বারাহ ২৮৫
- আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোনো কাজ চাপিয়ে দেন না — আল-বাক্বারাহ ২৮৬
আল-মায়িদাহ
আন-নামল
৩০ পারা
- যারা জ্বিন এবং মানুষ — আন-নাস
- তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার ক্ষতি থেকে — আল-ফালাক্ব
- ধন-সম্পদ, সন্তান কোনো কিছুই তার কাজে আসবে না — আল-মাসাদ
- তুমি দেখবে মানুষ দলে দলে আল্লাহর দীনে প্রবেশ করছে — আন-নসর
- তোমাদের ধর্ম তোমাদেরই থাকুক, আমার ধর্ম আমার — আল-কাফিরুন
- তাই তুমি তোমার প্রভুর প্রতি সালাত পড়ো, আর বড় কুরবানি করো —আল-কাউছার
- তাই, নামাজিরা শেষ হয়ে যাক —আল-মাউন
- যিনি তাদেরকে ক্ষুধার সময় খাবার দিয়েছেন, ভয়ের সময় নিরাপত্তা দিয়েছেন —আল-কুরাইশ
- তুমি কি দেখোনি তোমার প্রভু হাতিওয়ালাদের কী অবস্থা করেছিলেন? —আল-ফীল
- যারা পেছনে কথা লাগায়, সামনাসামনি অপমান করে —এরা সব শেষ হয়ে যাক —আল-হুমাযাহ
- একে অন্যকে সত্যের প্রতি তাগাদা দেয় এবং ধৈর্য-নিষ্ঠ হতে তাগাদা দেয়—আল-আসর
- বেশি-বেশি পাওয়ার প্রতিযোগিতা তোমাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছে—আত-তাকাছুর
- কে তোমাকে ধারনা দেবে সেই ভীষণ আঘাত সম্পর্কে?—আল-ক্বারিআহ
- মানুষ তার রবের অনুগ্রহ স্বীকার করে না —আল-আদিয়াত
- মানুষ হতভম্ব হয়ে বলবে, “কী হচ্ছে এর!” —আয-যালযালাহ
- যারা বিশ্বাস করেছে এবং ভালো কাজ করেছে, তারাই হচ্ছে সৃষ্টির মধ্যে শ্রেষ্ঠ —আল-বাইয়িনাহ
- আমি একে নাজিল করেছি এক মহান রাতে — আল-ক্বদর
- পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন —আল-আলাক্ব — পর্ব ১
- তিনি মানবজাতিকে শিখিয়েছেন, যা তারা জানত না — আল-আলাক্ব — পর্ব ২
- নিঃসন্দেহে আমি মানুষকে সবচেয়ে সুন্দর খাঁড়া গঠনে সৃষ্টি করেছি —আত-ত্বীন পর্ব ১
- এরপরও কীভাবে তুমি বিচার দিনকে অস্বীকার করতে পারো? — আত-তীন পর্ব ২
- অবশ্যই কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি —আল-ইনশিরাহ
- তোমার রব তোমার উপর যা অনুগ্রহ করেছেন, তা অন্যকে জানাতে থাকো। —আদ-দুহা
- তার সম্পদ তার পতনকে ঠেকাতে পারবে না —আল-লাইল
- তারপর তাকে তার অবাধ্যতা এবং বাধ্যতার বোধ দেওয়া হয়েছে — আশ-শামস
- আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি কঠিন পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার জন্য — আল-বালাদ পর্ব ১
- আমি কি তাকে ভালো-মন্দের পরিষ্কার দুটো পথ দেখিয়ে দেইনি? —আল-বালাদ পর্ব ২
- এই শপথ কি বিচার-বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের জন্য যথেষ্ট নয়?
- যেদিন তোমার রব আসবেন সারি সারি ফেরেশতাদের নিয়ে —আল-ফাজর ১৫-৩০
- সেদিন কিছু মানুষের চেহারা হবে খুশীতে উজ্জ্বল — আল-গাশিয়াহ পর্ব ১
- তারা উটের দিকে তাকিয়ে দেখে না যে, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে? — আল-গাশিয়াহ পর্ব ২
- যিনি সৃষ্টি করে তাকে সুসামঞ্জস্যপূর্ণ করেছেন — আল-আ়লা ১-৫ পর্ব ১
- যিনি পরিমাপ নির্ধারণ করে দিয়ে পথ দেখিয়েছেন —আল-আ়লা ১-৫ পর্ব ২
- তুমি উপদেশ দিতে থাকো, এতে লাভ হোক আর না হোক — আল-আ়লা ৬-১৯ পর্ব ৩
- তুমি কি জানো, রাতে যা হঠাৎ করে আসে, সেটা কী? এক বিদীর্ণকারী নক্ষত্র —আত-তারিক
- ওরা বসে বসে দেখছিল বিশ্বাসীদের সাথে কী করা হচ্ছিল —আল-বুরুজ
- মানুষেরা শোনো, তুমি প্রতিপালকের কাছে পৌঁছা পর্যন্ত খাটতেই থাকবে —আল-ইনশিক্বাক
- যারা নেওয়ার সময় ঠিকই কানাকড়ি বুঝে নেয় — আল-মুতাফফিফিন
- ও মানুষ, কীসে তোমাকে তোমার দয়াময় প্রতিপালকের কাছ থেকে দূরে নিয়ে গেলো? —আল-ইনফিত্বার
- যখন জীবন্ত পুতে ফেলা শিশু কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে… —আত-তাকউইর
- সে ভ্রু কুচকালো এবং মুখ ফিরিয়ে নিলো —সূরা আবাসা
- আমরা কি আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাবো? – আন-নাযিয়াত পর্ব ১
- কোনটা সৃষ্টি করা বেশি কঠিন: তোমরা, নাকি যে আকাশ তিনি বানিয়েছেন, সেটা? — আন-নাযিয়াত পর্ব ২
- কী ব্যাপারে তারা একে অন্যকে জিজ্ঞেস করছে? — আন-নাবা পর্ব ১
- আমি কি তোমাদেরকে জোড়ায়-জোড়ায় সৃষ্টি করিনি? — আন-নাবা
- আমি কি তোমাদের ঘুমকে একধরনের বিরতি করে দিইনি? —আন-নাবা ৯
- আমি কি তোমাদের উপরে সাতটি সুদৃঢ় সৃষ্টি করিনি —আন-নাবা ১২-১৭
- আমি কি আকাশ থেকে অঢেল পানি বর্ষণ করিনি — আন-নাবা ১৪-১৬
- আকাশকে খুলে দেওয়া হবে — আন-নাবা ১৭-৩০
- তোমার রবের পক্ষ থেকে পুরস্কার, এক যথার্থ উপহার —আন-নাবা
বিজ্ঞান
- যারা মানুষের চিন্তার ক্ষমতার বাইরে এমন সব ব্যাপারে বিশ্বাস করে – বাকারাহ ৩
- এই উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ কি বোঝাতে চান? – বাকারাহ ২৬-২৭
- একসময় তোমরা ছিলে নিষ্প্রাণ, তারপর তিনি তোমাদের প্রাণ দিয়েছিলেন — বাকারাহ ২৮
- পৃথিবীতে সবকিছু আমাদের জন্য বানানো হয়েছে — বাকারাহ ২৯
- বিশ্বাস করব না, যতক্ষণ না আল্লাহকে নিজের চোখে দেখছি—বাকারাহ ৫৫
- তোমাদেরকে ভালো এবং পবিত্র যা কিছু খেতে দিয়েছি, সেটা খাও — বাকারাহ ৫৭
- কু’রআনে কী ধরনের বৈজ্ঞানিক তথ্য আছে?
- তুমি কি জানো না: সবগুলো আকাশ এবং পৃথিবীর অধিপতি একমাত্র আল্লাহ? — আল-বাক্বারাহ ১০৭
- তিনি সেটাকে বলেন ‘হও’, আর তা হয়ে যায় — আল-বাক্বারাহ ১১৭
- কেন আল্লাহ আমাদের সাথে কথা বলেন না? — আল-বাক্বারাহ ১১৮