চলে যাও এখান থেকে — আল বাক্বারাহ ৬১ পর্ব ২

বনী ইসরাইলিরা আল্লাহর تعالى দেওয়া ফ্রি, স্বাস্থ্যকর খাবার মান্‌ন এবং সালওয়ার মূল্য বুঝলো না। তারা নবী মূসাকে عليه السلام শাকসবজি, শশা, ডাল, রসুন, পেঁয়াজ ইত্যাদির একটা বাজারের লিস্ট দিয়ে বলল, আল্লাহর تعالى  কাছ থেকে এগুলো নিয়ে আসতে। তখন নবী মূসা عليه السلام রেগে গিয়ে বললেন:

2_61_3

চলে যাও এখান থেকে কোনো একটা শহরে! সেখানে তোমরা যা চেয়েছ, ঠিক তাই পাবে।

তিনি বনী ইসরাইলিদেরকে তাচ্ছিল্য করে বললেন যে, তারা যা চেয়েছে, ঠিক তাই পাবে। তারা ফ্রি, স্বর্গীয় খাবার খেয়ে তার মর্ম বোঝেনি। এখন বুঝবে দুনিয়ার খাবার জোগাড় করা কত কষ্টের। তারা স্বাস্থ্যকর খাবারের মূল্য দেয়নি। এখন নিজেদের বানানো অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে তার মাসুল দেবে। খাবারের চিন্তা না থাকায় তারা প্রতিদিন এত সময় পেত নিজেদেরকে সংশোধন করার জন্য, আল্লাহর تعالى ইবাদতের জন্য, সুস্থ বিনোদনের জন্য। এখন জীবনযুদ্ধে পড়ে বুঝবে ঠেলা কাকে বলে।

mountain-flat

এখানে একটা লক্ষ্য করার মতো ব্যাপার হলো, তিনি বলেছেন ‘মিসরান’ যা শুনতে মিশরের মতো শোনায়। আরবিতে কয়েকটা শব্দ রয়েছে ‘শহর’ বোঝাবার জন্য। কিন্তু তিনি সেগুলো ব্যবহার না করে ইচ্ছে করে ‘মিশর’-এর মতো শোনায়, এমন একটি শব্দ ব্যবহার করেছেন। এটা বনী ইসরাইলিদের প্রতি একটা ব্যঙ্গ করার মত ব্যাপার: “তোমরা মিশরের মত খাবার চেয়েছিলে না? তাহলে চলে যাও কোনো একটা মিশরে।”[১]

আরেকটি উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হলো, তিনি বলেছেন ٱهْبِطُوا۟ – নেমে যাও। ইহবিতু ব্যবহার করা হয় যখন কাউকে কোনো সন্মানিত জায়গা থেকে নেমে যেতে বলা হয়।[২] আদমকে عليه السلام আল্লাহ تعالى ইহবিতু বলে নেমে যেতে বলেছিলেন। শয়তানকেও তিনি ইহবিতু বলে নেমে যেতে বলেছিলেন। এটি একটি অপমানকর নির্দেশ। অনেকটা “বের হও এখান থেকে, তুমি এর যোগ্য নও” – এই ধরনের নির্দেশ।[১]

2_61_4

অপমান এবং দুর্গতি তাদের উপর আছড়ে পড়েছিল। এবং তারা আল্লাহর ক্রোধের শিকার হয়েছিল। এর কারণ তারা বার বার আল্লাহর বাণী-নিদর্শনগুলো অস্বীকার করছিল এবং তারা কয়েকজন নবীকে সম্পূর্ণ অন্যায় কারণে হত্যা করেছিল।

বনী ইসরাইলের বার বার চরম অবাধ্যতা এবং সীমালঙ্ঘনের কারণে তাদের উপর অপমান এবং দুর্গতি নেমে আসে। আমরা অনেকেই ইহুদিদের অপমানের এবং ভয়ঙ্কর দুর্গতির ব্যাপারে জানি না। ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি যেই জাতির উপর সাম্প্রদায়িক আক্রমণ হয়েছে, সবচেয়ে যে জাতি ঘৃণিত অবস্থায় সারা পৃথিবীতে পালিয়ে বেড়িয়েছে, তারা হলো ইহুদি জাতি। এক হিটলার বিংশ শতাব্দীতেই ১০ লক্ষ ইহুদি শিশু, ২০ লক্ষ নারী, ৩০ লক্ষ পুরুষ মেরে শেষ করেছে।[১৪] ইতিহাসে এরচেয়ে বর্বর গণহত্যা আর একটিও নেই, এবং আমরা মুসলিমরা এই ঘটনার প্রতি চরম ঘৃণা প্রদর্শন করি। কু’রআন কোনোভাবেই নিরীহ মানুষ হত্যা সমর্থন করে না, এমনকি সেটা সশস্ত্র জিহাদের সময়ও নয়। সেটা যে ধর্মের মানুষই হোক না কেন।[১৩]

গবেষণায় দেখা গেছে ইহুদিদের মধ্যে মানসিক অসুখের পরিমাণ অন্য ধর্মের অনুসারীদের থেকে চার থেকে ছয়গুন বেশি।[১৫] শুধু তাই নয়, দেখা গেছে খ্রিস্টানদের তুলনায় চারগুণ বেশি ইহুদি মানুষ মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।[১৫] আমেরিকার জার্নাল অফ সাইকিয়াট্রি প্রকাশিত ডঃ আর্নল্ড এর একটি জার্নালে ভয়ঙ্কর সব গবেষণার ফলাফল প্রকাশ পেয়েছে। সেই জার্নাল অনুসারে আমেরিকায় মানসিকভাবে অসুস্থ মানুষের সংখ্যা ইহুদি জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে আশংকাজনক হারে বেড়ে চলেছে।[১৬] তিনি বের করেছেন: ইহুদিদের মধ্যে স্কিৎজোফ্রেনিয়া অনেক বেশি এবং প্রতিটি ইহুদি সন্তান জেনেটিকভাবে স্কিৎজোফ্রেনিয়ার সম্ভাবনা নিয়ে জন্মায়।

SCHIZOPHRENIA

স্কিৎজোফ্রেনিয়া একটি দীর্ঘ মেয়াদী মানসিক ব্যধি যার ফলে মানুষের চিন্তা, কাজ, আবেগের মধ্যে সামঞ্জস্য নষ্ট হয়ে যায়।[২১] তখন মানুষ বাস্তবতা থেকে পালিয়ে নিজের কল্পনার জগতে ডুবে থাকতে চায়। সে আশেপাশের মানুষ এবং ঘটনাকে ভুলভাবে দেখে এবং তা থেকে ভুল সিদ্ধান্তে পৌঁছে গিয়ে অপ্রীতিকর প্রতিক্রিয়া দেখায়।[২১]

আপনার উঠতি বয়সের সন্তান যদি সারাদিন নিজেকে ঘরে বন্দি করে রেখে কার্টুন, ভিডিও গেম, মুভির জগতে ডুবিয়ে রাখে, মানুষের সাথে মেলামেশা বন্ধ করে দেয়, একেবারেই কথা কম বলে, কোথাও গেলে একদম চুপচাপ নিজের মতো বসে থাকে, ভাবলেশহীনভাবে তাকিয়ে থাকে, দুনিয়ার কোনো কিছুতেই আবেগ তাড়িত না হয় এবং তার জন্য আপনি যতই করেন, সেটার মূল্য একেবারেই না বুঝে উল্টো আপনার উপর রাগ দেখায়, উল্টোপাল্টা আবদার করে, মানুষের সামনে অপ্রীতিকর বা অসামাজিক আচরণ করে — তাহলে তার স্কিৎজোফ্রেনিয়া থাকার অনেক সম্ভাবনা আছে।[২১] এর সাথে যদি তার মনে রাখার ক্ষমতা কমে যায়, কাজে মনোযোগ দিতে না পারে, পড়ালেখা খারাপ হতে থাকে, তাহলে তার স্কিৎজোফ্রেনিয়া যথেষ্ট এডভান্সড পর্যায়ে থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

আজকে পৃথিবীতে গড়ে প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১ জন স্কিৎজোফ্রেনিয়াতে আক্রান্ত, যার মানে দাঁড়ায় বাংলাদেশে স্কিৎজোফ্রেনিয়াতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১৬ লাখ হতে পারে।[২১] অনেক সময় বাবা-মা তাদের সন্তানদের মানসিক সমস্যা দেখেও কোনো সাইকোলোজিস্টের সাথে পরামর্শ করার প্রয়োজন বোধ করেন না। তাদের এই ভুলের জন্য অনেক কিশোর-কিশোরী স্কিৎজোফ্রেনিয়া নিয়ে বড় হয়ে জীবনে বার বার পর্যুদস্ত, অপমানিত হয় এবং চরম অশান্তিতে বাকি জীবন পার করে। এছাড়াও যারা বেশি বয়সে বাবা হন, তারা তাদের সন্তানদের মধ্যে অনেক বেশি জেনেটিক ত্রুটি স্থানান্তর করেন, যার কারণে সন্তানদের এইসব ব্যধি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।[২২] বিখ্যাত নেচার জার্নালের একটি গবেষণাপত্র অনুসারে একজন ৩৬ বছর বয়েসি বাবা, একজন ২০ বছর বয়েসি বাবার থেকে দুই গুন বেশি জেনেটিক ত্রুটি তার সন্তানের মধ্যে দিয়ে দেন, যার কারণে এই ধরনের মানসিক সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়।[২২]

আমেরিকাতে স্কিৎজোফ্রেনিয়া মহামারি আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে ইহুদিদের কারণে।[১৬] আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে ইহুদিদের মধ্যে ডিপ্রেশন এবং Dysthymia নামের একটি ভয়ঙ্কর মানসিক ব্যধির পরিমাণ অন্যদের থেকে আশংকাজনক হারে বেশি।[১৭] একারণেই হয়ত ইহুদিদের মধ্যে অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি উৎপীড়ন এবং নির্যাতনের মনোভাব বেশি দেখা যায়।[১৬]

পৃথিবীতে আর কোনো জাতি নেই যাদের ইতিহাস বনী ইসরাইলিদের মতো এতটা অকৃতজ্ঞতা, অবাধ্যতায় ভরপুর।[৬] তারা নৃশংসভাবে কয়েকজন নবীকে হত্যা করেছিল, যেমন নবী জাকারিয়াকে عليه السلام তারা পাথর মেরে হত্যা করেছিল।[২][৬] নবী ইয়াহিয়ার عليه السلام মাথা কেটে তৎকালীন ইহুদি রাজার স্ত্রীকে একটা থালায় করে উপহার দিয়েছিল।[৩]  তারা ভেবেছিল নবী ঈসাকে عليه السلام তারা হত্যা করেছে, কিন্তু তাকে আল্লাহ تعالى সুকৌশলে তুলে নেন। তারা মনে করত যে, শুধুমাত্র তারাই হবে আল্লাহর تعالى মনোনিত একমাত্র ধর্মপ্রচারক জাতি এবং নবীরা عليه السلام শুধুমাত্র তাদের বংশেই জন্মাবে।[৮] তারা নিজেদেরকে পৃথিবীতে একমাত্র আল্লাহর تعالى ধর্মের বাহক মনে করত। এই অন্ধবিশ্বাস থেকে তারা নবী মুহাম্মাদকেও عليه السلام অস্বীকার করেছিল। এমনকি আজও অনেক সনাতন ইহুদিরা এই একই বিশ্বাস করে। তাদের বংশের বাইরে কেউ ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করতে পারে না। যদি করেও, তাকে তারা একজন ইহুদি বংশের সমান অধিকার দেয় না।[৮] ধর্ম তাদের কাছে একটি বংশগত অধিকার। তারা মনে করে আল্লাহর تعالى সাথে তাদের বিশেষ সম্পর্ক আছে: প্রত্যেক ইহুদিকে তিনি জান্নাতের টিকেট দিয়ে রেখেছেন।[৩]

বনী ইসরাইলের যোগ্য উত্তরসূরি হচ্ছে মুসলিমরা। মুসলিম আলেমরা, যারা নবীদের عليه السلام দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে আল্লাহর تعالى বাণীকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেন, তাদেরকে হত্যা করার শত শত ঘটনা রয়েছে মুসলিমদের ইতিহাসে। একদম সাহাবীদের সময় থেকে শুরু করে আজকের যুগ পর্যন্ত অনেক সাহাবী, ইমাম, আলেমকে মুসলিমরা হত্যা করেছে, যখন তাদের কথা এবং কাজ সেই সময়ের সমাজ, সংস্কৃতি এবং ক্ষমতাধীন রাজা বা সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছে।[১০]

আজও অনেক সময় মসজিদের ইমামকে কখনো দেশের সরকার বা এলাকার এমপি সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বললে, তাকে আর পরদিন থেকে মসজিদে দেখা যায় না। কোনো আলেম কলম, মাইক হাতে নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে কয়েকদিন পর তাকে গুম করে ফেলা হয়। এমনকি ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং দলগুলোর মধ্যে এতটাই তিক্ততা তৈরি হয়েছে যে, এই সব দলের অনেক আলেমদেরকে নামাজ শেষে মসজিদ থেকে ফেরার পথে আর কোনোদিন বাড়ি পৌঁছুতে দেখা যায় না।[১১]

2_61_5

এই সব কিছুর কারণ তারা অবাধ্যতা করত এবং তারা বার বার সীমা অতিক্রম করছিল।

বনী ইসরাইলিরা হচ্ছে আমাদের আগের প্রজন্মের মুসলিম সম্প্রদায়। সেই মুসলিম সম্প্রদায় পথ হারিয়ে ফেলেছিল, রাসূলুল্লাহ عليه السلام তাদেরকে আবার সঠিক পথ দেখান। তাই বনী ইসরাইলের ইতিহাস ঠিকমতো বোঝা আমাদের জন্য জরুরি, কারণ আমরা অতীতের একটি পথভ্রষ্ট মুসলিম সম্প্রদায় থেকে অনেক কেস স্টাডি পেতে পারি, যেগুলো আমাদেরকে সাবধান করে দেয়: কী ধরনের ভুল আমাদের করা উচিত নয়। কু’রআনে বনী ইসরাইলের আয়াতগুলো পড়লে দেখা যায়, আজকের যুগের মুসলিম সম্প্রদায়গুলো অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে তাদের অনুকরণ করে যাচ্ছে। যার ফলাফল, বনী ইসরাইলিরা যে ধরনের চরম অপমান এবং দুর্গতির স্বীকার হয়েছিল, আজকে চারিদিকে তাকিয়ে দেখুন, মুসলিম জাতিরও প্রায় একই অবস্থা হয়ে গেছে।

عَصَوا۟ এসেছে عصي থেকে যার অর্থ ঔদ্ধত্যতার সাথে অবাধ্য হওয়া।[১][১৯] “তুমি আমাকে যা করতে বলস, আমি সেটা করব না! কী করবা তুমি আমাকে?” — এই ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ হচ্ছে আ’সা। আ’সা এর লক্ষণ হচ্ছে: ক্ষমতাসীন কাউকে ঘৃণা করা, কারণ আমাদেরকে তার কথামতো চলতে হবে। যেমন: পুলিশকে আমরা অনেকেই ঘৃণা করি, কারণ পুলিশের ভয়ে আমাদের অনেক নিয়ম মেনে চলতে হয়। স্কুলে শিক্ষককে ঘৃণা করি, কারণ তার বাধ্য হয়ে চলতে হয়। বাসায় বাবা-মার প্রতি একধরনের রাগ থাকে, কারণ আমাদেরকে তাদের অধীনে থাকতে হয়। একইভাবে আল্লাহ تعالى এবং নবীর عليه السلام প্রতি মানুষের এক ধরনের ঔদ্ধত্যতার সাথে অবাধ্যতার মানসিকতা থাকে, কারণ তাদের আদেশ আমাদেরকে মানতে হয়, আমরা ইচ্ছা করলেই যা খুশি তাই করতে পারি না। এই ধরনের ঔদ্ধত্যতার সাথে বার বার অবাধ্য হওয়ার কারণেই বনী ইসরাইলের উপর চরম দুর্গতি নেমে এসেছিল।

একটু আশেপাশে তাকান, আমরাও কি তাদের অনুকরণ করে একই ধরনের চরম দুর্গতিতে পড়িনি?

يَعْتَدُونَ এসেছে عدو থেকে যার অর্থ সীমা পার হয়ে যাওয়া।[১][১৮] বনী ইসরাইলের কাছে নবীরা ছিল বিরক্তিকর ব্যাপার, কারণ নবীদের عليه السلام কারণে তারা যা খুশি তাই করতে পারত না। নবীরা عليه السلام এসে তাদেরকে অন্যায়, অসভ্য আচরণ থেকে দূরে থাকতে বলতেন, আর তারা নবীদেরকে عليه السلام ধরে এনে প্রহার করত, এমনকি কয়েকজনকে হত্যাও করেছিল। এভাবে তারা একবার, দুইবার নয় বহু বার সীমা অতিক্রম করেছিল।

বিংশ শতাব্দীতে চলে আসুন, আজকের যুগে উলামারা যখন মদ, জুয়া, অশ্লীল পোশাক, ছেলেমেয়েদের প্রকাশ্যে বেহায়াপনা নিয়ে আন্দোলন করা শুরু করেন, তখন আমরা তাদের সাথে কী করি?

সূত্র

নতুন আর্টিকেল বের হলে জানতে চাইলে কু’রআনের কথা ফেইসবুক পেইজে লাইক করে রাখুন—

7 thoughts on “চলে যাও এখান থেকে — আল বাক্বারাহ ৬১ পর্ব ২”

  1. vaia, tafsir ibn kasir theke reference denne kno? Onek scholar bolen ata onek valo akta tafsir.

    1. এখনও উল্লেখযোগ্য কিছু পাইনি সেখান থেকে। পেলে দিব। আমি মনে করি যারা একাডেমিক কাজ করেন, ওটা তাদের জন্য উপকারি। এখানে যে ধরনের আলোচনা হয়, তার জন্য উপকারি নয়।

  2. হ্যালো ভাই, আমি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট সুরা বিশেষ করে আম পারার শাব্দিক অর্থ ও বিশলেশন চাই এবং তাসবিহ, তাহ-লিলের শাব্দিক অর্থ ও বিশলেশন চাই । আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন, আমিন ।

  3. May Allah bless you and give you more wisdom to acquire and spread more and deep Islamic knowledge to common Muslims.

Leave a Reply to ওমর আল জাবির Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *