আমি কি তাকে ভালো-মন্দের পরিষ্কার দুটো পথ দেখিয়ে দেইনি? এরপরও সে কঠিন পথে চলার চেষ্টা করেনি। জানো সে কঠিন পথ কী? তা হচ্ছে, দাসকে মুক্তি দেওয়া। অথবা, কঠিন অভাবের দিনে খাবার দান করা, নিকটাত্মীয় এতিমদের এবং দারিদ্রের আঘাতে নিষ্পেষিত অসহায় মানুষকে। তারপর এমন সব মানুষদের একজন হয়ে যাওয়া, যারা গভীর বিশ্বাস করেছে এবং একে অন্যকে ধৈর্য ধারণ করতে তাগাদা দেয় এবং একে অন্যকে দয়া-মমতার প্রতি তাগাদা দেয়। তারাই তো সৌভাগ্যবান দল।
কিন্তু এরপরেও যারা আমার বাণী অস্বীকার করেছে, তারা হতভাগার দল। এদেরকে চারিদিক থেকে আগুন ঘিরে ফেলবে। —আল-বালাদ
আমি কি তাকে ভালো-মন্দের পরিষ্কার দুটো পথ দেখিয়ে দেইনি?
সুধীবৃন্দরা প্রশ্ন করেন, “কেন মানুষকে ইচ্ছার স্বাধীনতা দিয়ে আবার তাদেরকে এত সব নিয়ম দেওয়া হলো? একদিকে স্রস্টা মানুষকে চিন্তাভাবনার স্বাধীনতা দেবে, নিজের ভালমন্দ বোঝার ক্ষমতা দেবে, আবার অন্যদিকে বলে দেবে যে, এটা করা যাবে না, ওটা খাওয়া যাবে না, এটা দেখা যাবে না, ওটা শোনা যাবে না। —স্বাধীনতা দিয়ে আবার স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া—এটা কি স্ববিরোধী কাজ নয়? এরকম স্ববিরোধী কাজ একজন স্রস্টা কীভাবে করতে পারে?” (আর্টিকেলের বাকিটুকু পড়ুন)