সুধীবৃন্দদেরকে যখন বলা হয় ধর্মে বিশ্বাস করতে, তখন তারা প্রশ্ন করেন: কেন? কীজন্য আমাদের আল্লাহকে تعالى মানতে হবে? আল্লাহ تعالى আছে প্রমাণ কী? তোমরা নিজেদের ইচ্ছামত নিয়মকানুন বানিয়ে আমাদেরকে মানানোর চেষ্টা করছ, যাতে করে আমরা তোমাদের কথা মতো চলি। আর তখন আমাদেরকে তোমরা ইচ্ছেমত ব্যবহার করতে পারো। শুধু তোমাদের কথার উপর ভরসা করে আমরা আমাদের জীবন পালটিয়ে ফেলতে পারবো না। আমাদেরকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দেখাতে হবে। একদম নিজের চোখে কিছু একটা দেখাতে হবে, যা আমাদের সব সন্দেহ দূর করে দেবে।
নবী ইব্রাহিমকে عليه السلام যখন বলা হয়েছিল আল্লাহর تعالى প্রতি সমর্পণ করতে, তখন তিনি কী বলেছিলেন দেখা যাক—
যখন তাকে তার প্রভু বললেন, “সমর্পণ করো”, তিনি সাথে সাথে বললেন, “আমি সমর্পণ করলাম সকল সৃষ্টির প্রভুর প্রতি।” [আল-বাক্বারাহ ১৩১]
একজন নবী হচ্ছেন সেই যুগের সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষদের একজন। একজন অত্যন্ত বুদ্ধিমান, সুযোগ্য মানুষ ছাড়া আর কারো পক্ষে কোনো দেশের দাগী আসামী, রাজনীতিবিদ, জমিদার, মাতব্বরদেরকে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। সুধীবৃন্দরা অনেকে দাবি করেন: নবীরা ছিলেন মানসিক রোগী, তাদের মতিবিভ্রম হতো, তাই তারা গায়েবী বাণী শুনতেন। আবার অনেকে দাবি করেন: নবীরা ছিলেন আসলে অত্যন্ত চালাক ক্ষমতা লোভী প্রতারক, যারা ক্ষমতার জন্য মানুষকে ধোঁকা দিয়ে গেছেন। দেখা যাক এই দাবিগুলো কতখানি যুক্তিযুক্ত— (আর্টিকেলের বাকিটুকু পড়ুন)