পৃথিবীকে যখন ভীষণভাবে ঝাঁকানো হবে এবং পৃথিবী তার সব বোঝা বের করে দেবে। আর মানুষ হতভম্ব হয়ে বলবে, “কী হচ্ছে এর!” সেদিন সে সবকিছু জানিয়ে দেবে, কারণ তোমার প্রতিপালক তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। সেদিন মানুষ আলাদা আলাদাভাবে বের হবে, যাতে তাদেরকে দেখানো যায় তারা কী করেছে। তারপর কেউ অণু পরিমাণ ভালো কাজ করে থাকলেও তা দেখতে পাবে। আর কেউ অণু পরিমাণ খারাপ কাজ করে থাকলেও তা দেখতে পাবে। —আয-যালযালাহ
সুধীবৃন্দরা প্রশ্ন করেন, “গত হাজার বছরে কত প্রজন্ম ‘কিয়ামত আসলো বলে!’ — এই ভয় পেয়ে জীবন পার করে গেছে। কই? কিয়ামত তো হয়নি? তাহলে কি তারা সারাজীবন এক অমূলক ভয় পেয়ে জীবন পার করে গেলো না? আমার জীবনে কিয়ামত হবে তার তো কোনো নিশ্চয়তা নেই? তাহলে খামোখা ভয় পেয়ে কী লাভ? মক্কার আরবদের হাজার বছর আগে কিয়ামতের এত সব ভয় দেখানো হলো, কই, কিয়ামত তো তাদের জীবনে হলো না? তাহলে এত এত সব আয়াত ফালতু ভয়?”
— তাদের এই সমস্যার উত্তর তাদের প্রশ্নের ভেতরেই রয়েছে: “ভয় দেখিয়ে কী লাভ?” (আর্টিকেলের বাকিটুকু পড়ুন)