শপথ ডুমুর এবং জলপাই ফলের। শপথ সিনিন এলাকার তুর পর্বতের। আর এই নিরাপদ শহরের। নিঃসন্দেহে আমি মানুষকে সবচেয়ে সুন্দর খাঁড়া গঠনে সৃষ্টি করেছি। তারপর আমি তাকে নিকৃষ্টতম পর্যায়ে নেমে যেতে দেই। তবে তারা নয়, যারা ঈমান এনেছে এবং সঠিক কাজ করেছে। তাদের জন্য এমন সুন্দর প্রতিদান রয়েছে, যা কখনও শেষ হবে না। এরপরও কীভাবে তুমি বিচার দিনকে অস্বীকার করতে পারো? আল্লাহ কি অন্য সব বিচারকের থেকে বড় বিচারক নন? — আত-ত্বীন
নাস্তিকরা প্রশ্ন করে: যদি সত্যিই সৃষ্টিকর্তা থাকে, তাহলে কীভাবে যুদ্ধ, খুন, ধর্ষণ হয়? কীভাবে স্রস্টা মানুষকে শিশু ধর্ষণের মত বিকৃত সব অপরাধ করতে দেয়? একজন দয়ালু, বুদ্ধিমান, বিবেকবান সৃষ্টিকর্তা কীভাবে মানুষ নামের এরকম হিংস্র, ধ্বংসাত্মক, নিষ্ঠুর একটা প্রাণী তৈরি করতে পারে? মানুষের অস্তিত্বই কী সবচেয়ে বড় প্রমাণ নয় যে, সৃষ্টিকর্তা বলে আসলে কিছু নেই? সবই হচ্ছে স্বার্থপর বিবর্তনের ফসল?
অন্যদিকে, অনেক মুসলিমরা প্রশ্ন করেন: মানুষকে জাহান্নামে এমন সব ভয়ংকর, নিষ্ঠুর শাস্তি কেন দেওয়া হবে? মানুষের অপরাধ আর কতই বা বড় হয় যে, তাকে লক্ষ কোটি বছর আগুনে পোড়াতে হবে? একজন ন্যায়বান স্রস্টা কীভাবে মানুষকে এত শাস্তি দিতে পারে? আর মানুষকে এমনভাবে বানানো হলো কেন যে, সে এত অপরাধ করতে পারে? মানুষকে কি আরেকটু ভালো করে বানানো যেত না? (আর্টিকেলের বাকিটুকু পড়ুন)