শপথ ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে চলা অশ্ববাহিনীর। যাদের ক্ষুরের আঘাতে আগুনের স্ফুলিঙ্গ জ্বলে ওঠে। যারা ভোর বেলা আক্রমণ করে, ধুলোর মেঘ উড়িয়ে। তারপর তারা শত্রুদলের একদম ভেতরে ঢুকে পড়ে…।
মানুষ তার রবের অনুগ্রহ স্বীকার করে না। এরা নিজেরা তা ভালো করেই জানে। বেশি-বেশি পাওয়ার প্রতি এদের চরম মোহ।
এরা কি জানে না, যেদিন কবরগুলোর ভেতর থেকে সব বের করে ফেলা হবে? এদের অন্তরে কী আছে সব প্রকাশ করা হবে? সেদিন তারা দেখবে তাদের রব তাদের সম্পর্কে সবই জানেন। —আল-আদিয়াত
দূরে দিগন্তে ঘোড়ায় চড়ে একদল যোদ্ধা ধুলোর মেঘ উড়িয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে আসছে আক্রমণ করতে। ঘোড়াগুলো ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়াচ্ছে। তাদের পায়ের খুরের আঘাতে আগুনের স্ফুলিঙ্গ জ্বলে উঠছে। শত্রুপক্ষের প্রতি তাদের একটুও ভয় নেই। একারণে রাতের বেলা গোপনে আক্রমণ না করে ভোরবেলাই আক্রমণ করতে এসেছে, যখন কিনা শত্রুপক্ষ সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ঘোড়াবাহিনীকে আটকানোর জন্য শত্রুপক্ষ প্রতিরক্ষা দাঁড় করালো। কিন্তু ঘোড়াবাহিনী প্রচণ্ড গতিতে আঘাত করে প্রতিরক্ষা চুরমার করে একদম ভেতরে ঢুকে থেমে দাঁড়ালো। শত্রুবাহিনী এখন তাদেরকে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে।…
মানুষ তার রবের অনুগ্রহ স্বীকার করে না।
মানে? কোথা থেকে কী হলো? সেই ঘোড়া বাহিনীর কী হলো? কে জিতলো? (আর্টিকেলের বাকিটুকু পড়ুন)